মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৩৩ পূর্বাহ্ন

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার নিয়ে বিশিষ্টজনদের বিবৃতি

পক্ষপাতদুষ্ট ও অস্বচ্ছ বিচার প্রক্রিয়া আইনের শাসনকে ব্যাহত করবে

হাকিকুল ইসলাম খোকন
  • খবর আপডেট সময় : মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৫
  • ১২ এই পর্যন্ত দেখেছেন

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাবেক পাচবারের সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেয়া অসাংবাধানিক রায়ের বিরুদ্ধে শতাধিক শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিক, কবি ,অভিনেতা , নির্মাতারা নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি প্রদান করেছেন।

বিবৃতিতে তারা উল্লেখ করেন আমরা নিম্ন স্বাক্ষরকারীগণ, বাংলাদেশী বংশোদ্ভূত শিল্পী সাহিত্যিক কবি অভিনেতা নির্মাতাগণ  বাংলাদেশ তথা বিশ্বব্যাপী বাংলা শিল্প সাহিত্যকে ছড়িয়ে দিতে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করে আসছি। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত বাংলাদেশে মানবতা ,সাম্য এবং ন্যায়বিচার, অসাম্প্রদায়িকতা ছিল মূল প্রতিপাদ্য।

বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (ICT) কর্তৃক গত ১৭ নভেম্বরের দেওয়া রায় সম্পর্কে আমাদের গভীর উদ্বেগ ও চরম উৎকণ্ঠা প্রকাশ করছি। এই রায়ে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে তাঁর অনুপস্থিতিতে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে যে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছে, তা বাংলাদেশ এবং বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বসবাসকারী বাংলাদেশি প্রবাসীদের মধ্যে গভীর উদ্বেগ, হতাশা ও তীব্র শঙ্কা সৃষ্টি করেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমগুলোও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দেয়া ফাঁসির আদেশ এবং বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।

বৈধ ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার পরিবর্তে এই রায় আইনি আনুষ্ঠানিকতার আবরণে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার এক বিপজ্জনক ও ঝুঁকিপূর্ণ নজীর স্থাপন করেছে। বিচারকার্য সম্পন্ন করার ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক দ্রুততা, স্বচ্ছতার মৌলিক অভাব এবং অভিযুক্তের মৌলিক আইনি অধিকার সম্পূর্ণ অস্বীকার করার কারণে এই রায় আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলির কাছেও গ্রহণযোগ্যতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা লাভে ব্যর্থ হয়ে তীব্র সমালোচিত হয়েছে।

অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল দ্ব্যর্থহীনভাবে বলেছে: “এই বিচার এবং শাস্তি ন্যায্য বা ন্যায়সঙ্গত নয়। ভুক্তভোগীদের ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন, তবে মৃত্যুদণ্ড কেবল মানবাধিকার লঙ্ঘনকেই বাড়িয়ে তোলে। এটি চূড়ান্ত নিষ্ঠুর, অবমাননাকর এবং অমানবিক শাস্তি এবং কোনো বিচার প্রক্রিয়ায় এর স্থান নেই।” মহাসচিব অ্যাগনেস ক্যালামার্ড সুনির্দিষ্টভাবে জোর দিয়েছিলেন যে আইসিটি-রস্বাধীনতার অভাব রয়েছে এবং এর রাজনৈতিকভাবে প্রভাবিত বিচার প্রক্রিয়ার ইতিহাস রয়েছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (HRW) এই উদ্বেগগুলিকে সমর্থন করে বলেছে: “সকল ফৌজদারি কার্যক্রমে আন্তর্জাতিক ন্যায্য বিচারের মানদণ্ড পূরণ করতে হবে। এর অনুপস্থিতি এবং অনুপস্থিতিতে বিচার (Trial in absentia) ন্যায্য বিচারের অধিকারকে মৌলিকভাবে ক্ষুণ্ণ করে।”

এইচআরডব্লিউ আরও উল্লেখ করেছে যে শেখ হাসিনাকে নিজের পছন্দের আইনজীবী নিয়োগের অধিকার থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে এবং আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য নিযুক্ত আইনজীবীরা কার্যকরভাবে সাক্ষীদের জেরা করতে বা পাল্টা প্রমাণ উপস্থাপন করতে সক্ষম হননি। ইতিহাসে এত দ্রুততম সময়ে রাজনৈতিক বিচার প্রক্রিয়ার উদাহরণ পৃথিবীতে নেই।

জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনারের কার্যালয় (OHCHR) মৃত্যুদণ্ড আরোপের বিষয়ে দুঃখ প্রকাশ করে বলেছে: “আমরা সব পরিস্থিতিতে মৃত্যুদণ্ডের বিরোধিতা করি। এই রায় ভুক্তভোগীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত চিহ্নিত করে, কিন্তুন্যায়বিচার অবশ্যই ন্যায্য এবং নিরপেক্ষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হতে হবে।”বৈশ্বিক মানবাধিকার সংস্থাগুলির এই ঐকমত্যপূর্ণ বিবৃতি ন্যায়বিচারের চরম রাজনৈতিকীকরণ এবং বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক রীতিনীতির গভীর ক্ষয়ের বিষয়ে আমাদের উদ্বেগকেই শক্তিশালীভাবে সমর্থন করে।

আমাদের অবস্থান আমরা এই প্রত্যয়ে ঐক্যবদ্ধ যে আইনের শাসন অবশ্যই কোনোপক্ষপাত ছাড়াই বজায় রাখতে হবে।
আমরা বিশ্বাস করি:
• ন্যায়বিচার অবশ্যই নিরপেক্ষ, স্বচ্ছ এবং রাজনৈতিক বা সরকারি হস্তক্ষেপ থেকে সম্পূর্ণ মুক্ত হতে হবে।
• প্রতিটি নাগরিক—রাজনৈতিক অবস্থান নির্বিশেষে—আন্তর্জাতিক আইনি মানদণ্ড অনুসারে একটি ন্যায্য, দৃঢ় এবং স্বচ্ছ বিচারেরঅধিকারী।
• এই মামলায় আইসিটি-র আচরণ মৌলিক আন্তর্জাতিক আইনি মানদণ্ড লঙ্ঘন করে এবং বাংলাদেশী বিচার বিভাগের স্বাধীনতার উপর জনগণের বিশ্বাসকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ণ করে।
আমরা গভীরভাবে উদ্বিগ্ন:
• শেখ হাসিনাকে আইনি প্রতিনিধিত্ব থেকে বঞ্চিত করা এবং তাঁর সম্মতি ছাড়াই সরকার-ঘনিষ্ঠ একজন আইনজীবীকে বাধ্যতামূলকভাবে নিয়োগ দেওয়া।
• আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য নিযুক্ত আইনজীবীদেরকে প্রতিনিধিত্ব করার চেষ্টা করার সময় ‘মব’ (জনতার) দ্বারা ভয় দেখানোরবিশ্বাসযোগ্য রিপোর্ট।
• আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষকদের অনুপস্থিতি এবং ট্রাইব্যুনালেরপ্রাতিষ্ঠানিক স্বাধীনতার দীর্ঘদিনের অভাব।
ন্যায়বিচার ও জবাবদিহিতার জন্য আমাদের দাবি
এই বিচার ব্যবস্থার সংকটের মুখে আমরা বাংলাদেশ সরকার এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে নিম্নলিখিত জরুরি দাবিগুলো জানাচ্ছি:
• স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্ত: আমরা জুলাই–আগস্ট ২০২৪-এর হত্যাকাণ্ড এবং সংশ্লিষ্ট সকল মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ, স্বাধীন আন্তর্জাতিক তদন্তের দাবি জানাই।
• রায় বাতিল এবং পুনঃবিচার: বর্তমান রায়ের অবিলম্বে বাতিল এবং একটি সম্পূর্ণ স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ প্রক্রিয়ার অধীনে পুনঃবিচার শুরু করা, যা প্রতিষ্ঠিত আন্তর্জাতিক ন্যায্য বিচারের মানদণ্ড কঠোরভাবে মেনে চলে।
• বিচার বিভাগীয় সুরক্ষা: সকল প্রকার রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক হস্তক্ষেপ থেকে বিচার বিভাগকে অবিলম্বে ও সম্পূর্ণরূপে সুরক্ষা দেওয়া।
• সমান আইনি অধিকার: সকলের জন্য সমান আইনি অধিকার নিশ্চিত করা, যার মধ্যে পছন্দের আইনজীবী নিয়োগ এবং বাধা ছাড়াই প্রমাণ উপস্থাপনের অবাধ স্বাধীনতা অন্তর্ভুক্ত।
• আইনের ভিত্তিতে রায়: সকল ভবিষ্যৎ রায় যেন শুধুমাত্রআইন, সত্য এবং যাচাইকৃত প্রমাণের ভিত্তিতে হয়—কোনো রাজনৈতিক চাপ, কুসংস্কার বা পক্ষপাতের ভিত্তিতে নয়।

আমরা গণতন্ত্র, সংবাদপত্রের স্বাধীনতা এবং আইনের শাসনের প্রতি অবিচলভাবে সমর্থন জানাই। ন্যায়বিচার যেকোনো জাতির প্রাণশক্তি; একটি রাষ্ট্র যখন তা পরিত্যাগ করে, তখন তা গভীর সংকটকেই টেনে আনে। বাংলাদেশ ও এর জনগণ এমন একটি সরকার এবং বিচার বিভাগ পাওয়ার যোগ্য যা এই পবিত্র নীতিগুলিকেসমুন্নত রাখে।

স্বাক্ষর প্রদানকারী ব্যক্তিবর্গ (১) কুটনৈতিক,গবেষক ও লেখক ড.হারুন আল। রশীদ (২) আহকাম উল্লাহ, আবৃত্তি শিল্পী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট এর সাধারণ সম্পাদক। (৩) সেলিনা আকতার জোছনা – সাংস্কৃতিক ও সামাজ কর্মী, লন্ডন। (৪) স্বাধীন খসরু, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পী। (৫) লিয়ানা জামান, শিল্পী, অভিনেত্রী ( ৬) আশরাফুল আলম (শিশির আশরাফ) চলচ্চিত্র পরিচালক ( ৭) শাহাদাত রাসএল, চলচ্চিত্র নির্মাতা । (৮) সগীর মোস্তফা, চলচ্চিত্র নির্মাতা (৯) এসএম কামরুজ্জামান সাগর নাট্য ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। (১০) রোকেয়া প্রাচী, চলচ্চিত্র শিল্পী। (১১) মেহের আফরোজ শাওন, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পী। (১২) তারিন জাহান, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পী। (১৩) সোহানা সাবা, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পী। (১৩) শমি কায়সার, নাট্য ও চলচ্চিত্র শিল্পী। (১৪) অনিকেত রাজেশ, সাংস্কৃতিক কর্মী। ( ১৫) হাসান আবদুল্লাহ বিপ্লব, সাংস্কৃতিক কর্মী। (১৬) এফ এম শাহীন, সংগঠক, চলচ্চিত্র নির্মাতা। (১৭) মনিরা রওনক বুবলী – শিল্পী। (১৮) সুবর্ণ সেলিম, কবি, ডকুমেন্টারী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। (১৯) সাজ্জাদ কাদির, ডকুমেন্টারী ও নাট্য নির্মাতা। (২০) ফরিদুর রহমান, চলচ্চিত্র বিষয়ক শিক্ষক। (২১) দিপ্তানিতা রায় মার্টিন, মডেল ও অভিনয় শিল্পী। (২২) জামশেদ শামীম,অভিনেতা ও নির্মাতা (২৩) আবদুর রায়হান, নাট্য নির্মাতা (২৪) সাইমন সাদিক, চলচ্চিত্র শিল্পী, (২৫) অরুণা বিশ্বাস, অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা। (২৬) সাজ্জাদ খান – চলচ্চিত্র নির্মাতা (২৭) তমাল মাহবুব – নাট্য অভিনয়শিল্পী (২৮) এহসানুল আজিজ বাবু – থিয়েটার কর্মী (২৯) সফিক বাবু – নাট্য নির্মাতা ও সাংবাদিক। (৩০) সুজন ইউসুফ – অভিনেতা, (৩১) জুয়েল রাজ, কবি,সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক কর্মী, লন্ডন (৩২) শামীম রেজা জুয়েল – নির্মাতা (৩৩) শামীমা তুষ্টি – অভিনেত্রী (৩৪) জ্যোতিকা জ্যোতি – অভিনেত্রী (৩৫) রজনীগন্ধা রফিক – অভিনেতা (৩৬) রাজিব হাসান – নির্মাতা, (৩৭) নিহাজ খান – নির্মাতা (৩৮) মোরশেদুর রহমান অন্তর – নির্মাতা (৩৯)সোহেল খান – নির্মাতা (৪০) মিষ্টি সুবাস – অভিনয় শিল্পী (৪১) জুটন দাস – অভিনেতা (৪২) অধরা নিহারিকা – অভিনয় শিল্পী (৪৩) অধরা নিহারিকা – অভিনয় শিল্পী (৪৪) আলবার্ট খান – নির্মাতা (৪৫) আল আমীন বাবু, সংগীত শিল্পী (৪৬) অনির্বাণ ভট্টাচার্য, নাট্যশিল্পী (৪৭) সাজ্জাদ কাদির, তথ্যচিত্র নির্মাতা। (৪৮) লুৎফর রহমান রিটন, কবি ও ছড়াকার, কানাডা। (৪৯)সাইফুল্লাহ মাহমুদ দুলাল, কবি ও কথাসাহিত্যিক, কানাডা। (৫০) এসএম আব্বাস, কবি ও সাংবাদিক। (৫১) করিম রেজা, কবি ও সাংবাদিক। ( ৫২) বীর মুক্তিযোদ্ধা সিরু বাঙালী, লেখক ( ৫৩) বীর মুক্তিযোদ্ধা ওমর সেলিম সের, লেখক ও শিক্ষক। (৫৪) সালাউদ্দিন বাদল, কবি ও সমাজকর্মী (৫৫) জুনাইদুল হক, লেখক, গবেষক ও অনুবাদক (৫৬) সৈয়দ বদরুল আহসান, লেখক ও সাংবাদিক। (৫৭) বীর মুক্তিযোদ্ধা,সংগীত শিল্পী ও চিত্রশিল্পী তাজুল ইমাম (৫৮) আজম খান, লেখক ও সাংবাদিক (৫৯) মাসুদা ভার্টি, লেখক ও সাংবাদিক (৬০) সাব্বির খান, লেখক।(৬১) সংস্থা বাপসনিউজ প্রধান সম্পাদক ,কলামিস্ট ও কবি এমএ সালাম,(৬২) এনওয়াইবিডিনিউজ প্রধান সম্পাদক,কলামিস্ট ও বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রদীপ রজ্ঞন কর, (৬৩) বাপসনিউজ এডিটর,মানবাধিকার কর্মী,কলামিস্ট ও সিনিয়র সাংবাদিক হাকিকুল ইসলাম খোকন,(৬৪) মানবাধিকার কর্মী রমেশ নাথ,(৬৫) এনজেবিডিনিউজ প্রধান সম্পাদক ও কবি মাহবুবুর রহমান মিলন,(৬৬) কলামিস্ট ও মানবাধিকার কর্মী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী সিদ্দিকী,(৬৭) মানবাধিকার কর্মী ও এডভোকেট শাহ মোহাম্মদ বখতির আলী,(৬৮) কলামিস্ট ও মানবাধিকারকর্মী এমএ করিম জাহাঙ্গীর,(৬৯) টকশো এ‍্যাংকর ও মানবাধিকারকর্মী ড.সেলিনা আফরিন রিটা,(৭০) মানবাধিকার কর্মী ও এডভোকেট জাকির এইচ মিয়া ,(৭১) আমেরিকান প্রেসক্লাব অব বাংলাদেশ অরিজিন এর সাধারণ সম্পাদক,সাংবাদিক ও কবি হেলাল মাহমুদ,(৭২) এনজেবিডিনিউজ এডিটর,সাংবাদিক ও কবি মোঃনাসির,(৭৩) কবি ও কলামিস্ট এবিএম সালেহ উদ্দিন, (৭৪) সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী আলমগীর ভূঁইয়া,(৭৫) নিউজ পোর্টাল জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী আরিফুর রহমান আরিফ,(৭৬) প্রবাসের নিউজ এর সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী নুরুল আবেদীন,(৭৭) মানবাধিকার কর্মী নজরুল ইসলাম,(৭৮)সাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী ফিরোজ আহমেদ কল্লোল,(৭৯) সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মী পুংকজ রায়,(৮০) কবি অভিলাশ আচার্য্য,(৮১) কবি ফজলুল কাদের, (৮২) আইবিএননিউজ২৪.কম সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী আয়েশা আক্তার রুবি, (৮৩) মানবাধিকার কর্মী আকতার হোসেন,(৮৪) বীর মুক্তিযোদ্ধা,সাংবাদিক,কলামিস্ট খুরশিদ আনোয়ার বাবলু,(৮৫) বীর মুক্তিযোদ্ধা শওকত আকবর রিচি,(৮৬) বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক হোসাইন,(৮৭) বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কলামিস্ট সাইদুর রহমান সাঈদ,(৮৮) বীর মুক্তিযোদ্ধা ইসমাইল খান আনসারী, (৮৯) বিবিএননিউজ সভাপতি ও মানবাধিকার কর্মী ওসমান গনি, (৯০) সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী সুহাস বড়ুয়া,(৯১) সহযোগী সম্পাদক ও মানবাধিকার কর্মী বিশ্বজিৎ সাহা,(৯২) মানবাধিকার কর্মী রুমানা আক্তার (৯৩) কমল কর্মকার, লেখক ও সাংবাদিক। (৯৪) ফরিদুর রহমান, লেখক ও শিক্ষক। (৯৫) মহাসিন খন্দকার, কবি ও শিক্ষক। (৯৬) শেখ ফরিদ, কবি ও গবেষক। (৯৭) হুমায়ুন কবির ঢালী, শিশু সাহিত্যিক (৯৮) মানিক মোহাম্মদ রাজ্জাক, লেখক ও গবেষক। (৯৯) রাসেল আসাদ, কবি। (১০০) রেদোয়ানুর রহমান জুয়েল, লেখক। ( ১০২) শরিফুল ইসলাম খান, কবি। (১০৩) কুতুব হিলালী, কবি। (১০৪) শারমিন সুলতানা রিনা, কথাসাহিত্যিক (১০৫) গোলাম মোরশেদ চন্দন, কবি। (১০৬) স্মৃতিভদ্র , লেখক। (১০৭) মোস্তফা হোসেইন, লেখক ও সাংবাদিক। (১০৮) তুহিন দাস, কবি, আমেরিকা। (১০৯) মিল্টন হাসনাত, কবি ও চিকিৎসক। (১১০) আহমেদ মনসুর, লেখক। (১১১) দেলোয়ার হোসেন, কবি ও কথাসাহিত্যিক, সুইডেন। (১১২) কানিজ ফাতিমা চৌধুরী, কবি। (১১৩) মোশাররফ হোসেন, ছড়াকার। (১১৪) নাসির আহমেদ, কবি ও সাংবাদিক। (১১৫) কামরুল ইসলাম, লেখক। (১১৬) শোয়েব নাঈম, প্রাবন্ধিক। (১১৭) শানেজুল ইসলাম, গল্পকার। (১১৮) নাসির উদ্দিন হায়দার, লেখক। (১১৯) কামরুল হাসান, কবি। (১২০) ওলি শেখ, কবি। (১২১) পদ্মনাফ অধিকারী। (১২২) শাহিন আলিম জয়, কবি (১২৩) মোশাররফ হোসেন, লেখক (১২৪) নাসরিন খান পাঠান, কবি (১২৫) আসাদুল্লাহ, কবি (১২৬) আকন আবু বকর, কবি ও কথাসাহিত্যিক। (১২৭) শাহানা জেসমিন, কবি ও লেখক। (১২৮) সোহানুর রহিম শাওন, লেখক। (১২৯) নাসির হাসান, লেখক।(১৩০)মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড নর্থ আমেরিকার আহ্বায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুর রউফ,(১৩১)বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মানবাধিকার কমী গোলাম মোস্তফা খান মেরাজ,(১৩২)বীর মুক্তিযোদ্ধা ও কলামিস্ট মকবুল হোসেন তালুকদার, (১৩৩)বীর মুক্তিযোদ্ধা ও মানবাদিকার কমী মিজানুর রহমান চৌধুরী,, (১৩৪) মানবাধিকার আইনজীবি এডভেকেট নাজমা কাউসার এবং (১৩৫)অভিনেত্রী ও এক্টিভিস্ট লুৎফুন নাহার লতা
প্রমুখ ।

দয়া করে খবরটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

এই ক্যাটাগরিতে আরো যেসব খবর রয়েছে
All rights reserved © UKBDTV.COM
       
themesba-lates1749691102