অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস ডিপার্টমেন্ট এর ম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক), এবং এপিএসি ডিজিটাল পাওয়ার পার্টনার অ্যান্ড ইকোসিস্টেম ডেভেলপমেন্ট ডিপার্টমেন্ট এর পার্টনার ডেভেলপমেন্ট ডিরেক্টর লিউ জিনপিং (জিমি)।
হুয়াওয়ে’র সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস ডিপার্টমেন্টেরডেটা সেন্টার অ্যান্ড ক্রিটিক্যাল পাওয়ার ফ্যাসিলিটি এর সল্যুশন ম্যানেজার মোহাম্মদ গোলাম কাওসেন (খোকন), হুয়াওয়ে’র ডেটাসেন্টার সল্যুশন্স উপস্থাপন করেন, যার মধ্যে রয়েছে মড্যুলার অ্যান্ডপ্রিফেব্রিকেটেড ডেটা সেন্টার, স্মার্ট ক্রিটিক্যাল পাওয়ার সাপ্লাই সল্যুশন, স্মার্ট কুলিং সল্যুশন, স্মার্ট ডিসি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ডিসিআইএম+এবং বাংলাদেশে ডেটা সেন্টার কেস শেয়ারিং।
ইভেন্টে অংশগ্রহণকারীদের ইন্ডাস্ট্রির প্রফেশনাল বা পেশাদারদের কাছ থেকে দক্ষতা অর্জনের সুযোগ তৈরি করতে প্রত্যেকে নিজেদের কর্মক্ষেত্রেরঅভিজ্ঞতা শেয়ার করেন। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় দিনে কলোসিটি লিমিটেডএর চিফ মার্কেটিং অ্যান্ড সেল্স অফিসার মোহাম্মদ আল ফাউদ তার মূল্যবান বক্তব্য দেন। এরপর বাংলাদেশ এগ্রিকালচারাল রিসার্চকাউন্সিল (বিএআরসি) এর প্রজেক্ট ম্যানেজার আবিদ হোসেন চৌধুরীহুয়াওয়ের পণ্য ও সল্যুশন্স নিয়ে তার সন্তুষ্টি এবং ইতিবাচক অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন।
হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়া ডিজিটাল পাওয়ার বিজনেস ডিপার্টমেন্ট –এরম্যানেজিং ডিরেক্টর লিয়াং উইক্সিং (জ্যাক), বলেন, “গত কয়েক বছর ধরে, হুয়াওয়ে বাংলাদেশের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রিতে স্মার্ট ও গ্রিন পাওয়ার সল্যুশন সরবরাহ করার জন্য চেষ্টা করছে। আমাদের ডেটা সেন্টার টিম বাংলাদেশকে দক্ষ ডেটা সেন্টার হিসেবে তৈরি করতে উচ্চমানসম্পন্নসল্যুশন দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বাংলাদেশের বাজারে আমাদের সর্বাধুনিক‘ডেটা সেন্টার প্রোডাক্টস অ্যান্ড সল্যুশন্স’ আনতে পেরে আমরা আনন্দিত। আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি যে, বাংলাদেশ ও এর নাগরিকরা আমাদের ডিজিটাল উদ্ভাবনের মাধ্যমে প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত ভবিষ্যতের সূচনা করে আইসিটির পূর্ণ সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে পারবে।”
ইভেন্টে অংশগ্রহণকারীদের জন্য প্রতিদিন তিনটি করে র্যাফেল ড্র–এর আয়োজন করা হয়। অতিথিদের মধ্যে মতবিনিময় এবং একটি জমকালো নৈশভোজের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি শেষ হয়।