ছাতকে সংখ্যালঘু সুরক্ষা আইন, বৈষম্য বিলোপ আইন, দেবোত্তর সম্পত্তি সংরক্ষণ আইন প্রণয়ন, জাতীয় সংখ্যালঘু কমিশন ও সমতলের আদিবাসীদের জন্য পৃথক ভুমি কমিশন গঠন, অর্পিত সম্পত্তি প্রত্যর্পণ আইন, পার্বত্য শান্তিচুক্তি ও পার্বত্য ভুমি কমিশন আইনের পুর্ণাঙ্গ বাস্তবায়ন এবং সাম্প্রদায়িক সহিংসতা চিরতরে বন্ধসহ ২০১৮ সালের সরকারি দলের নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের দাবিতে গণঅনশন ও গণঅবস্থান কর্মসুচি পালন করা হয়েছে।
কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ছাতক উপজেলা ও পৌর শাখার উদ্যোগে শনিবার শহরের শ্রী শ্রী গৌরাঙ্গ মহা প্রভুর আখড়া সন্মুখে দিনব্যাপী এ কর্মসূচি পালন করা হয়। এ সময় বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ছাতক উপজেলা শাখার সভাপতি প্রাক্তন অধ্যাপক হরিদাস রায়ের সভাপতিত্বে ও হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ পৌর শাখার সভাপতি কালিদাস পোদ্দারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত গণঅনশন কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পু্ঁজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এডভোকেট পীযুষ ভট্টাচার্য, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার রবিন্দ্র কুমার দাস, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ উপজেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক অরুণ দাস, উপজেলা পুঁজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবুল রায়, পৌর মহিলা কাউন্সিলর রত্না রানী মালাকার, পুঁজা উদযাপন পরিষদ পৌর শাখার সাবেক সভাপতি মহন্ত রায়, পৌর পুঁজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক দুলন তরফদার, জেলা পুঁজা উদযাপন পরিষদের সদস্য কৃপেশ চন্দ, হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ পৌর শাখার যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পংকজ চৌধুরী প্রমুখ।
বিকেলে ছাতক প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলিম ও উপজেলা পূঁজা উদযাপন পরিষদের সাবেক সভাপতি এডভোকেট পীযুষ ভট্টাচার্য অনশনকারীদের পানি পান করিয়ে অনশন ভঙ্গ করেছেন। গণঅনশন ও গণঅবস্থান কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ ছাতক পৌর শাখার সাধারণ সম্পাদক সৌরভ দাস, উপজেলা শাখার সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাবুল পাল, ব্রজেন্দ্র রায়, নিতাই রায়, সত্যেন্দ্র ঘোষ,লিটন ঘোষ, বিজয় পোদ্দার, মিঠন লাল রায়, নন্দন চৌধুরী, ভাস্কর দত্ত, দীলিপ চন্দ্র পাল, জিতেন্দ্র সরকার, কৃষ্ণ রায়, মলয় দাস, অঞ্জন দাস, কনক চক্রবর্তী, অধির মালাকার, রাজু দে, সুমি মালাকার, রিতা মালাকার, সুইট দাস, সুমা মালাকার, রাজন দাস, অসিম রায়, তপু রায় প্রমুখ।