বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৬:১৪ পূর্বাহ্ন

বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল

ইসলাম ডেস্ক
  • খবর আপডেট সময় : রবিবার, ১১ জুন, ২০২৩
  • ৮৭ এই পর্যন্ত দেখেছেন

আল্লাহর কাছে দোয়া করতে বা ধরনা দিতে কোনো মাধ্যমের প্রয়োজন হয় না বরং নিজের অন্যায় বা গোনাহের জন্য নিজেই আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া যায়। যে ব্যক্তি ক্ষমার মানসিকতা নিয়ে আল্লাহকে ডাকবে আল্লাহ তায়ালা তাকে ক্ষমা করে রহমত দ্বারা প্রয়োজন পূরণ করে দেবেন। এমনটিই আল্লাহ তায়ালার ঘোষণা।

সুতরাং উল্লেখিত হাদিসের শর্তানুযায়ী আত্মীয়তার সম্পর্ক ঠিক রেখে, ধীরস্থিরভাবে হালাল খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে আল্লাহর কাছে দোয়া করা জরুরি।

ফজিলতপূর্ণ আয়াত ও দোয়া-

(১) বিভিন্ন ধরনের বালা-মুসিবত দূর করার আমল:

দোয়া: لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ سُبْحَانَكَ إِنِّي كُنْتُ مِنَ الظَّالِمِينَ

উচ্চারণ: লা ইলাহা ইল্লা আন্তা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্ জালিমীন।

অর্থ: আপনি ব্যতীত আর কোনো উপাস্য নেই। আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি। অবশ্যই আমি পাপী। (সূরা: আল আম্বিয়া, আয়াত: ৮৭)

ফজিলত:
(ক) এ আয়াতে আল্লাহতায়ালা ইরশাদ করেছেন, আমি নবী ইউনুসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেছি। তাকে দু:খ থেকে মুক্তি দিয়েছি। অনুরূপভাবে যে মুমিনরা এ দোয়া পড়বে আমি তাদেরও বিভিন্ন বালা-মুসিবত থেকে মুক্তি দিব। (সূরা: আল আম্বিয়া, আয়াত: ৮৮)

(খ) হজরত নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, ‘যে ব্যক্তি হজরত ইউনুস (আ.) এর ভাষায় দোয়া করবে, সে যে সমস্যায়ই থাকুক আল্লাহ তায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন।’ (তিরমিজি)

(গ) হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) আরও ইরশাদ করেছেন, ‘আমার ভাই ইউনুসের দোয়াটি খুব সুন্দর। এর প্রথম অংশে আছে কালিমায়ে তায়্যিবা। মাঝের অংশে আছে তাসবিহ। আর শেষের অংশে আছে অপরাধের স্বীকারোক্তি। যে কোনো চিন্তিত, দু:খিত, বিপদগ্রস্থ ব্যক্তি প্রতি দিন এ দোয়া তিন বার পাঠ করবে আল্লাহ তায়ালা তার ডাকে সাড়া দিবেন।’ (কানজুল উম্মাল)

নিউজ /এমএসএম

দয়া করে খবরটি শেয়ার করুন

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।

এই ক্যাটাগরিতে আরো যেসব খবর রয়েছে
All rights reserved © UKBDTV.COM
       
themesba-lates1749691102